গাইবান্ধায় এক গাছে বেঁধেছে ৬০টি মৌমাছির চাক

মোঃ সাইফুল ইসলাম , গাইবান্ধা :
মৌমাছি মৌমাছি, কোথা যাও নাচি নাচি, সেই কবিতার কবি নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্যের সেই মৌমাছির দল বাসা বেঁধেছে গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শতবর্ষী এক পাকুড়ের গাছে।
দু-একটি নয়, এক গাছে কমপক্ষে ৬০টি মৌমাছির দল চাক বেঁধেছে।
একসঙ্গে এতগুলো মৌচাক দেখার জন্য প্রতিদিনেই ঐ পাকুড়তলায় ভিড় করছেন বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা শত শত জনতা।
একপর্যায়ে সংবাদ পেয়ে (সংবাদ প্রতিদিন ২৪ এর জেলা রিপোর্টার মোঃ সাইফুল ইসলাম
সরেজমিনে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নাকাই ইউনিয়নের মেঘেরচর মাঝিপাড়া গ্রামে পৌঁছে দেখে মৌমাছির এমন চিত্র।
নিভৃতপল্লীর সরকারি একটি খাস জায়গার মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে শতবর্ষী একটি পাকুড় গাছ।
গাছের নিচেই রয়েছে সনাতন ধর্মাবম্বীদের ছোট্ট একটি মন্দির। পাকুড় গাছের গোড়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন ডালে নির্বিঘ্নে বাস করছে মৌমাছির দল।
মৌমাছির গুঞ্জনে মুখরিত হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় একবার হলেও পাকুড় তলায় থমকে দাঁড়াচ্ছেন পথচারী লোকজন।
মৌচাক দেখতে আসা আরিফুল ইসলাম নামে এক যুবক সংবাদকর্মীকে বলেন, এক গাছে এত মৌচাক এর আগে আমি কখনও দেখিনি, আমি মনে করি এই জায়গাটি সংরক্ষণ করা দরকার।
যাতে বিভিন্ন এলাকা থেকে দেখতে আসা লোকজন এ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।
সৌন্দর্য রক্ষার জন্য বন বিভাগ কর্মকর্তা ও গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক-সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন সচেতন মহল।
Related News

পানছড়ির চেঙ্গী নদীতে চলছে মাছ ধরার উৎসব
খাগড়াছড়ি : জৈষ্ঠের মাঝামাঝি সময়েও বৃষ্টি হওয়ার পুকুর নদি খালের পানি বেড়ে যাওয়ায় পানছড়ির চেঙ্গীRead More

প্রকৃতির কানে দুলছে সোনালু
রতি কান্ত রায়, কুড়িগ্রাম : সুজলা-সুফলা শস্য – শ্যামলা বাংলাদেশ অনুপম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলা-নীকেতন। এদেশেরRead More