অামার বাবাকে বিএনপির সন্ত্রাসীরা গুলি করে মেরেছিল: খবর নেয়নি অা’লীগ

শেখ রাসেল >

আজ কাল অনেক নেতা আছেন যারা নিজেদের কে ত্যাগী নেতা ও নির্যাতিত নেতা মনে করেন।

আপনারা যদি ২-৩ টা মিথ্যা মামলার আসামি হয়ে নির্যাতিত মনে করেন?

তাহলে আমি বলবো আমি বা আমার পরিবার কি?

২০০৩ সালে আমার বড় ভাই তখন দশম শ্রেনীতে পড়তো।

২০০৩ সালে বি এন পির সন্ত্রাসীরা  আমার বড় ভাই কে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে, বাবা চাঁদা দিতে রাজি না হলে বি এন পির সন্ত্রাসীরা ভাইয়া কে ইচ্ছা মতো মারধর করে,

তখন কার জামায়াত সমর্থীত  চেয়ারম্যান কে জানালে,  তিনি পুলিশ কে খবর দিলে সন্ত্রাসীরা ভাইয়ার পাশে পাইপ গান একটা রেখে পালিয়ে যায়। পুলিশ এসে ভাইয়া কে উদ্ধার করে মিথ্যা মামলায়  জেলখানায় পাঠায় ।  বাবা থানায় মামলা করলে বি. এন.পির সন্ত্রাসীরা আমাদের বাড়িতে এসে বাড়ি ঘর ভাংচুর করে।

তার পরের দিন বাবা বাজারে গেলে তারা বাবা কে অপহরন করে নিয়ে যায়, আমরা থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে বাবা কে উদ্ধার করে বাড়িতে দিয়ে যায়।

প্রায় ৮-১০ মাস ফেনীতে বাসা ভাড়া করেছিল আমার পরিবার। ভাইয়ার মামলাটা প্রায় ৫-৬ বছর পর শেষ হয়।

 

২০/২/২০০৪ সালে একটা কাজে আমরা সহ পরিবার বাড়িতে আসি।

 

মাত্র দুইদিন পর ২২/০২/২০০৪ সালে সকাল ৬ টার সময় সোনাগাজী উপজেলার আট নং আমিরাবাদ ইউনিয়ন এর মানুমিয়ার বাজার মাদ্রাসার ভিতরে বিএনপির সন্ত্রাসীরা  আমার বাবা কে গুলি করে হত্যা করে !

 

দল আমাদের কে কি দিয়েছে?

তার পর ও যতদিন বাঁচবো ততদিন  বঙ্গ বন্ধুর রাজনীতি করে যাবো।

 

আপনারা যদি নির্যাতিত হন??

 

 

 

শেখ রাসেল নিরব।ছাত্রলীগ নেতা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *