সোনাগাজী প্রতিনিধি :প্রকাশ- ১৭ নভেম্বর ১৬।
ফেনী জেলা’র সোনাগাজী উপজেলার চর দরবেশ ইউনিয়নের সেনের খিল গ্রামের মোঃ ইব্রাহিম ১৯৭৫ ইং এ তার জন্ম, যে সময় সে মায়ের স্নেহ ভালোবাসায় বড় হওয়ার কথা, ঠিক সেই সময় তার পাষন্ড পিতা তার মাকে অমানুষিক নির্যাতন করে ডিভোর্স দেয়। ফলে মা হয় ছেলে হারা, ছেলে হয় মা হারা। পিতা ২য় বিয়ে করে। সৎ মায়ের অযত্ন অবহেলায় বৃদ্ব দাদির তত্বাবধায়নে লালিত পালিত হয়। ছাত্র জীবন থেকে সে ছিল শান্ত নম্র ভদ্র। লেখা পডা শেষে যাতে চাকরি করতে না পারে সে জন্য অল্প পুঁজি দিয়ে দোকানে বসিয়ে দেয় পিতা, সৎ মায়ের কু প্ররোচনায়। পিতা থাকে বিদেশে। সৎ মা তার বিরুদ্ধে আজে বাজে কথাবলে পিতাকে ছেলের প্রতি বিষাক্ত করে তোলে। ২ বৎসর পূর্বে পিতা দেশে চলে আসে। শুরু হয় সৎ মা বোন ভাইদের নতুন ছাল। এক পর্যায়ে ছেলেটিকে বিশাল সম্পত্তির কিছুই না দিয়ে আলাদা করে দেয়। আলাদা করে ও ক্ষান্ত হয়নি। পিতার মৃত্যুর পর যাতে সম্পত্তির কোনো ভাগ না পায় সে জন্য চলে নতুন ছাল। সৎ মা ভাই বোন মিলে পিতাকে নিয়ন্ত্রন করে একে একে সকল সম্পত্তি রেষ্ট্ররী করে নিচ্ছে। ছেলেটি বর্তমানে খুবই অসহায়। কিভাবে চলবে তার দুইটা ছেলে বউ সহ চার জনের পরিবার।এই মানসিক যন্ত্রনায় সে আজ দিশেহারা।প্রায় মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে।পিতা সৎমা মিলে মানষিক যন্ত্রনা দিয়ে মেরে ফেলার হুমকি ও দিচ্ছে। এমতাবস্থায়, মানষিক যন্ত্রনায় কিংবা অনাকাং ক্ষিত ঘটনায় ছেলেটি মারা যায়, তাহলে এর দায়ভার কে নিবে? এবং কি হবে তার পরিবারের? এমন এক পাষন্ড পিতা, আত্বিয়স্বজন কিংবা সমাজপতি কারোর কথা মানছেনা। এই সকল পাষন্ড কুলাঙ্গার পিতামাতার কারনে সমাজে ঘটছে খুন খারাবি সহ নানাবিধ অপকর্ম। তাই উক্ত ঘটনার সঠিক সমাধান কল্পে ইউনিয়ন কর্তা কিংবা থানা কর্মকর্তার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছে ভুক্ত ভোগি ইব্রাহিম।