এম এ হাসান:
৫ বছরের একটি শিশু আর কি’বা বুঝে?মাত্র স্কুলে যাওয়া শুরু করেছিল সুমি।ছোট্ট হাতের লেখায় পরিপক্বতা আসতে অনেক সময়ের দরকার ছিল।কচি মনে পুষেছিল,বড় হওয়ার স্বপ্ন।গরীব বাবা’র আঁধার ঘরে আলো ফোটানোর আকাঙ্খায় স্বপ্নের জাল বুনতে শুরু করেছিল ভারত সীমান্তের বাউরপাথর গ্রামের লিজা আক্তার সুমি। তার আগেই ঝড়ে গেল সম্ভাবনার একটি ফুল।
কেন নিষ্পাপ সুমিকে মর্মান্তিকভাবে জীবন বলি দিতে হল?৫ বছরের একটি শিশুর কি অপরাধ থাকতে পারে?হয়তো সুমি’র খুনিরা গ্রেফতার হবে,বিচার হবে।কিন্তুু সুমি কি ফিরে আসবে?সুমি’র বাবার আঁধার ঘরে কি আর আলো ফুটবে?