নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি :-কুমিল্লা নাঙ্গলকোটসহ আশপাশের এলাকায় চলছে ইয়াবা ব্যবসা। বাড়ছে চুরি সহ নানা অপরাধ। মাদক,ইয়াবায় ধ্বংস হচ্ছে হাজার হাজার স্কুল-কলেজগামী
শিক্ষার্থীসহ অসংখ্য নানা বয়সী মানুষ। অভিযোগ রয়েছে নাঙ্গলকোট থানা পুলিশ ম্যানেজ করে চলছে নিষিদ্ধ মাদক আর ইয়াবার রমরমা বানিজ্য।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়,নাঙ্গলকোট উপজেলার মান্দ্রা,কেন্দ্রা,জোয়পুকুরিয়া,
নাম প্রকাসে অনিচ্ছুক কয়েকজন এলাকাবাসী জানান,নাঙ্গলকোট পৌরসভা ৭নং ওয়ার্ড কেন্দ্রা গ্রামের আবুল কালামের ছেলে সোহাগ ও আব্দুল কাদেরের ছেলে শাহালীর নেত্রীত্তে মৃত বাচ্চু মিয়ার ছেলে হারুন,মৃত নুরইসলামের ছেলে মিরপন,আ:মন্নানের ছেলে আবু,আ:ছাত্তারের ছেলে দিদার,ইকবাল মিয়ার ছেলে সুমন ও সুজন,সফিকুর রহমানের কাউছার সর্বসাং কেন্দ্রা এবং শ্রিকাম্তা গ্রামের ছোদরী মিয়ার ছেলে দিদারসহ কয়েক জন ছেলেদের নিয়ে এব্যাবসার রাজত্ব কায়েম করেন।
আর প্রতিদিন স্থানীয়রা ছাড়াও দুর দুরান্ত থেকে শত শত মাদকসেবী উল্লেখিত এলাকায়
এসে মাদক সেবন করেন।গত ১৫-৪-১৭ হারুনকে ২৭টি ইয়াবা সহ মান্দ্রা মোড় থেকে গ্রেপ্তার করে,সরকারী জায়গায় প্রস্রাবের জন্য মামলা দিয়ে কোটে চালান দেয়।কোট ১০০টাকা জরিমানা করে জামিনে মুক্তী দেয়।০৮-০৫-১৭ তারিখ রাতে তেতৈয়া গ্রামের মহিন উদ্দিনের বাড়ি থেকে হারুনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বারিক মিয়ার ছেলে রনু মিয়াকে পেটেনশাহ ওরস ময়দান থেকে ৭০টি ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করে এবং শাহলিকে ১৭টি ইয়াবাসহ চালান দেয়।সোহাগ দুর্দর্ষ বেশী প্রশাসন ম্যানেজ করে ব্যাবসা পরিচালনা করেন।বিষয়টি এলাকায় ওপেন সিক্রেট হলেও সাধারন মানুষ ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেনা। অপরাধী সিন্ডিকেট এর ভয়ে।
ওসি মোহাম্মদ আইয়ুব জানান- আমরা মাদকের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করছি। যারা ব্যবসার সাথে জড়িত তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। মাদকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযান অব্যাহত আছে। আর যারা মাদক সেবন করছে তাদেরকে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হচ্ছে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে আমরা অভিযানে যাবো।