এম,এ কাদের অপু : ২০১৭ সাল ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেখানে রাষ্ট্র নায়ক তখন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী চিন্হিত সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসার, মাদক সেবনকারী, বখাটে, ইভটেজার,অস্র ব্যবসায়ী ইত্যাদি এমন লোকদেরকে আইনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য যখনি আদেশ করেন তখনি নিজের এলাকা কুমিল্লা শহরের থিরা পুকুরপাড় এলাকার কিছু চিন্থিত ক্যাডারের বিরুদ্ধে দৈনিক ময়নামতি পত্রিকায় নিউজ প্রকাশ করেন সাংবাদিক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। কুমিলা শহরের টমচম ব্রীজ হয়ে পুর্ব দিকের রাস্তাটি কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুমিল্লা ইপিজেড, কুমিল্লা এয়ারপোর্ট এর মত যায়গায় যাওয়ার জন্য এই একটি রাস্তাই বিরাজমান থাকায় থিরা পুকুরপাড় নামক জায়গাটি ভয়ানক যা কুমিল্লার সকল মানুষই অবগত আছেন। এই থিরা পুকুরপাড়ে উৎ পেতে বসে থাকে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাদকসেবী, মাদক ব্যাবসায়ী, চোর,ডাকাতরা। সুযোগ বুঝেই ঝাপটা মারে পথচারী, গার্মেন্টস কর্মী, কুমেক হাসপাতালে আগত রোগীদের সজনদের সাথে থাকা টাকা,পয়সা,মোবাইল থেকে শুরু করে সব কিছু নিয়ে নিঃস্ব করে ছেড়ে দেয়। এরই ধারাবাহিতায় সাংবাদিক সিরাজ একটি খবর প্রকাশ করেন ময়নামতি পত্রিকায়। খবর প্রকাশের পর কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার শাহ আবিদ হাসানের অনুমতিক্রমে শুরু হয় রাতের বেলায় দোকানপাট খোলা থেকে বারন করা। কারন সারা রাত দোকান খুলে রাখার কারনে এসব সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, চোর, ডাকাত, হায়জাকার রা এসব দোকানে বসে আড্ডাবাজী করে আর সুযোগ বুঝেই হাতিয়ে নেয় সাধারন জনগনের সাথে থাকা টাকা পয়সা থেকে শুরু করে সব কিছু। এরই প্রতিবাদ যখন পত্রিকার মাধ্যমে প্রকাশ করেন তখনি দেখা যায় নির্বাচনে ফেল করা কাইয়ুম খান বাবুলের মাথায় বাড়ি। প্রশ্ন হলো কাইয়ুম খান বাবুলের কি এমন ক্ষতি হলো নিউজ প্রকাশের পর? তার কোন স্বার্থে বাধা পড়েনি তো? এই কাইয়ুম খান বাবুলের সাথে আরো দেখা যায়, অস্র ব্যবসায়ী মিন্টু, চা ও মুদি দোকানদার মোস্তফা মিয়া, মোবাইল দোকানদার জুয়েল সহ আরোও অনেকেই। এই দোকানদার ও বাবুলের মাথায় কি এমন আসলো যে এই নিউজের পরিপ্রেক্ষিতে সাংবাদিক কে হুমকি দিচ্ছে? তাদের দুইনাম্বারি কারবার বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয়ে এমনটি করছেনা তো?
বিকাল থেকে কয়েকবার কোতয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) সালাম মিয়াকে ফোনে পাওয়া না গেলেও পুলিশ সুপার (এসপি) শাহ আবিদ হাসান জানান, সাংবাদিক সিরাজকে বলেন যারা এমন কাজের সাথে জড়িত তাদের তথ্য দেওয়ার জন্য। সিরাজকে আরো বলেন তাদের বিরুদ্ধে কড়া নজর রাখার জন্য,আমাকে সব সময় সাথে পাবে। কুমিল্লা জেলাতে এমন অপরাধীরা আইনের চোখ কে ফাকি দিয়ে থাকতে পারবেনা,এব্যাপারে আমি সদায় সজাগ আছি এবং থাকবো।