১৪ বছরের মেয়ে তার পুপাতো ভাইয়ের হাতে ধর্ষণ হলো! (ভিডিও সহ)

বাংলার দর্পন ডেস্ক- লুনা (ছদ্মনাম) বয়স ১৬। বাবা-মায়ের সঙ্গে ঢাকার কেরানীগঞ্জে থাকতো। লুনাই বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। বাবা দর্জি দোকানের কর্মচারী। মা অন্যের বাসায় কাজ করেন। এরপরও সংসার চলছিল না। কারণ লুনার বাবা মাদকাসক্ত ছিলেন।
অসহায় মা ও মেয়ের উপর সব সময়ই চলত নির্যাতন। সংসারের সামান্য কিছু বিষয় নিয়ে লুনার বাবা তাকে (লুনা) ও তার মাকে সব সময় মারধর করতো। এক সময় বাবার প্রতি বিরক্ত হয়ে মেয়ে লুনা ফোন করে বাবাকে আর বাসায় ফিরতে নিষেধ করেন। দর্জির দোকান থেকে বাবা তাৎক্ষণিক বাসায় ফিরে মেয়েকে মারধর করেন।

ভিডিও দেখতে এখানে
https://youtu.be/ZE33Xn6juM0

এরপর লুনার বাবা লুনাকে বুঝিয়ে তার বোনের বাড়িতে কিশোরগঞ্জ পাঠিয়ে দেন। সেখানে বেশকিছু দিন ভালোই কাটছিল লুনার। এরপর লুনার ফুফু খাবার দেয়ার সময় লুনাকে নানান কথা শোনাত। বলতো, তোর বাবা টাকা পয়সা দেয় না, তুই এখানে বসে বসে খাস তোর লজ্জা লাগে না ইত্যাদি…।

ভিডিও দেখতে এখানে
https://youtu.be/ZE33Xn6juM0

লুনা ফুফুর বাড়িতে থাকার কারণে তার উপর কু-নজর পড়ে তার ফুফাতো ভাইয়ের। এরপর থেকে নানান ধরণের ভয়ভীতি দেখিয়ে সকাল, সন্ধ্যা ও রাতে তার উপর চালানো হয় যৌন নির্যাতন।
দীর্ঘ ৩-৪ মাস এভাবে চলার পর লেখাপড়া থেকে দূরে সরে যায় লুনা এ বিষটি লুনার ফুফুও জানতো কিন্তু তিনি কিছুই বলতেন না। পরে লুনা যখন শারীরিক অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন চুরি ও চরিত্রহীনের অপবাদ দিয়ে লুনাকে তার ফুফু তার বাবা মায়ের কাছে পাঠিয়ে দেন।

ভিডিও দেখতে এখানে
https://youtu.be/ZE33Xn6juM0

বাসায় ফেরার পর মা যখন দেখলেন মেয়ের শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। তখন তিনি মেয়েকে চেকআপ করান। চেকআপ করে জানতে পারেন তার মেয়ে তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা। এরপর বিষয়টি লুনা তার ফুফাতো ভাইকে জানান। ওই ফুফাতো ভাই লুনাকে ওই বাচ্চা নষ্ট করার জন্য বলেন এবং চার লাখ টাকা দেয়ার আশ্বাস দেন।
এরপর লুনা ওই বাচ্চা নষ্ট করেন। পরে ওই ফুফু এবং তার ছেলে টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এ নিয়ে নানান কথা কাটাকাটির পর লুনার বাবা একদিন লুনা ও তার মাকে রেখে গ্রামে তার বোনের কাছে চলে যান। এবং সেখানে গিয়ে লুনা ও তার মাকে নানানভাবে হুমকি দেন। এমন কি প্রানে মেরে ফেলার কথাও বলেন। কোন বাবা তার নিজের স্ত্রী-সন্তানের সঙ্গে এমন করতে পারেন?

ভিডিও দেখতে এখানে
https://youtu.be/ZE33Xn6juM0

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *