এস,এম,ওয়াহিদুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ- সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার কুলঞ্জ ইউনিয়নের কুলঞ্জ গ্রামের আরিফুজ্জামান ওরফে এহিয়া চৌধুরী কে র্যাব ৯ এর এক বিশেষ বাহিনী গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিলেট শহরতলির আলুরতল নামক স্থান থেকে আজ সন্ধে সময় গ্রেফতার করে। সে কুলঞ্জের কামরুজ্জামান চৌধুরীর ত্যাজ্যপুত্র।
উল্লেখ্য গত ১৭ জানুয়ারি প্রত্যুষে ‘ জারলিয়া (ঘোরামারা সাতপাকিয়া) বিলের মালিকানা দ্বন্দ্বে আওয়ামীলীগ নেতা আহাদ মিয়ার গ্রুপের আক্রমণে যুবলীগ নেতা একরার হোসেন গ্রুপের তাজুল, শাহারুল, উজ্জ্বল মিয়া নামের নিরিহ ৩জন গ্রামবাসী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়। যুবলীগ নেতা একরার হোসেন বাদি হয়ে দিরাই থানায় ৩৯ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করে।
এহিয়া চৌধুরী এতদিন পলাতক ছিল। একেরপর এক আসামি র্যাবের তৎপরতায় গ্রেফতার হলেও দিরাই থানা পুলিশের ভূমিকা রহস্যময়। এখন পর্যন্ত ত্রিপল হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার করতে উল্লেখযোগ্য কোন সাফল্য দেখাতে পারেননি বলে অভিযোগ মামলার বাদি একরার হোসেনের।