জমি কিনে হয়রানির শিকার এক প্রবাসী

সোনাগাজী:
এক জালিয়াত ও প্রতারক চক্র থেকে জমি কিনে হয়রানির শিকার সোনাগাজীর সৌদি প্রবাসী মোহাম্মদ হাছান এবং তার পরিবার। বিক্রিত জমি দখলে রাখতে নানান ধরনের প্রতারনার আশ্রয় নিয়েছে ওই জালিয়াত চক্রটি।

এলাকাবাসি ও ভূক্তভোগীদের সাথে কথা বলে জানাযায়, ২০২২সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ও ৯ ফেব্রুয়ারি  সোনাগাজীর চর গনেশ মৌজার কয়েকটি দাগে ২৬ডিসিম জমি বিক্রির জন্য একশ টাকা মুল্যের তিনটি স্ট্যাম্পে করিমুল হকের মেয়ে জেসমিন আক্তার গংয়ের সাথে একই পাড়ার জেবল হকের ছেলে মোহাম্মদ হাছানের বায়না হয়। বায়না অনুযায়ী সাড়ে ২৬লক্ষ টাকার মধ্যে সাড়ে ১৫লক্ষ টাকা নগদ পরিশোধ করায় প্রবাসী হাছানকে জমি বুঝিয়ে দেয়া হয়। প্রবাসী হাছান দেশে এসে মাঠি ভরাট করে নানান জাতের ফলজ ও বনজ গাছের রোপন করেন। চুক্তি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জোগাড় করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাওনা টাকা বুঝে নিয়ে রেজিষ্ট্রি করে দিবেন জেসমিনগং।

রেজিষ্ট্রি না দিয়ে গত ৭আগস্ট বিক্রিত জমি থেকে প্রায় ২লক্ষ টাকার গাছ কেটে নেয় জেসমিনের স্বামী নুর আলম মানিক। এতে বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি ও নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেয় জেসমিন এবং তার ভাই-বোনেরা। গত ২৫সেপ্টেম্বর ২য় দফায় চারা গাছ কেটে আরো লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে মানিক ও তার সহযোগীরা। এসব জুলুমের বিষয়ে স্থানীয়দের কাছে বিচার দিলে তারা আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন। হাছান বলেন, বিক্রিত জমিতে তারা বারবার দখলে নেয়ার চেষ্টা করছেন। রেজিষ্ট্রি দিতে বললে দেয়না বিভিন্ন ধরনের বাহানা করে। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন। আরো মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিচ্ছেন।

সর্বশেষ গত রবিবার ফেসবুকসহ বিভিন্ন মিডিয়াতে আমি ও আমার পরিবারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেছে জেসমিন ও তার বোন আকলিমা। যা মিথ্যা ও বানোয়াট। এ ঘটনায় সোমবার ফেনীর সিনিয়র জুড়িশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট, সোনাগাজী আদালতে মামলা দেন ভুক্তভোগী মোহাম্মদ হাছান। মামলায় আসামী হলেন, জেসমিন আক্তার(৪২), তার স্বামী নুর আলম মানিক(৪৬), ছেলে অন্তর(২১), বোন জোসনা আক্তার(৫৮), আকলিমা আক্তার(৩৫), ভাই আহম্মদ ইকবাল(৫৬), ইকবালের স্ত্রী সালমা বেগম(৪৫) ও তার ভাগিনা আরাফাত হোসেন। দীর্ঘ শুনানী শেষে উক্ত আদালতের বিচারিক হাকিম কামরুল ইসলাম মামলাটি তদন্তের জন্য সোনাগাজী মডেল থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। এ ব্যাপারে জেসমিন আক্তার বলেন, আমরা জায়গা বিক্রি করিনি। মোহাম্মদ হাছানগং আমাদের জমি দখলের চেষ্টা করছে, এজন্য ফেনী আদালতে গত ২৮আগস্ট মামলা করেছি।


এক জালিয়াত ও প্রতারক চক্র থেকে জমি কিনে হয়রানির শিকার সোনাগাজীর সৌদি প্রবাসী মোহাম্মদ হাছান এবং তার পরিবার। বিক্রিত জমি দখলে রাখতে নানান ধরনের প্রতারনার আশ্রয় নিয়েছে ওই জালিয়াত চক্রটি। এলাকাবাসি ও ভূক্তভোগীদের সাথে কথা বলে জানাযায়, ২০২২সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ও ৯ ফেব্রুয়ারি  সোনাগাজীর চর গনেশ মৌজার কয়েকটি দাগে ২৬ডিসিম জমি বিক্রির জন্য একশ টাকা মুল্যের তিনটি স্ট্যাম্পে করিমুল হকের মেয়ে জেসমিন আক্তার গংয়ের সাথে একই পাড়ার জেবল হকের ছেলে মোহাম্মদ হাছানের বায়না হয়। বায়না অনুযায়ী সাড়ে ২৬লক্ষ টাকার মধ্যে সাড়ে ১৫লক্ষ টাকা নগদ পরিশোধ করায় প্রবাসী হাছানকে জমি বুঝিয়ে দেয়া হয়। প্রবাসী হাছান দেশে এসে মাঠি ভরাট করে নানান জাতের ফলজ ও বনজ গাছের রোপন করেন। চুক্তি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জোগাড় করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাওনা টাকা বুঝে নিয়ে রেজিষ্ট্রি করে দিবেন জেসমিনগং। রেজিষ্ট্রি না দিয়ে গত ৭আগস্ট বিক্রিত জমি থেকে প্রায় ২লক্ষ টাকার গাছ কেটে নেয় জেসমিনের স্বামী নুর আলম মানিক। এতে বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি ও নারী নির্যাতনসহ বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দেয় জেসমিন এবং তার ভাই-বোনেরা।

গত ২৫সেপ্টেম্বর ২য় দফায় চারা গাছ কেটে আরো লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে মানিক ও তার সহযোগীরা। এসব জুলুমের বিষয়ে স্থানীয়দের কাছে বিচার দিলে তারা আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন। হাছান বলেন, বিক্রিত জমিতে তারা বারবার দখলে নেয়ার চেষ্টা করছেন। রেজিষ্ট্রি দিতে বললে দেয়না বিভিন্ন ধরনের বাহানা করে। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন। আরো মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিচ্ছেন। সর্বশেষ গত রবিবার ফেসবুকসহ বিভিন্ন মিডিয়াতে আমি ও আমার পরিবারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেছে জেসমিন ও তার বোন আকলিমা। যা মিথ্যা ও বানোয়াট।

এ ঘটনায় সোমবার ফেনীর সিনিয়র জুড়িশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট, সোনাগাজী আদালতে মামলা দেন ভুক্তভোগী মোহাম্মদ হাছান। মামলায় আসামী হলেন, জেসমিন আক্তার(৪২), তার স্বামী নুর আলম মানিক(৪৬), ছেলে অন্তর(২১), বোন জোসনা আক্তার(৫৮), আকলিমা আক্তার(৩৫), ভাই আহম্মদ ইকবাল(৫৬), ইকবালের স্ত্রী সালমা বেগম(৪৫) ও তার ভাগিনা আরাফাত হোসেন। দীর্ঘ শুনানী শেষে উক্ত আদালতের বিচারিক হাকিম কামরুল ইসলাম মামলাটি তদন্তের জন্য সোনাগাজী মডেল থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। এ ব্যাপারে জেসমিন আক্তার বলেন, আমরা জায়গা বিক্রি করিনি। মোহাম্মদ হাছানগং আমাদের জমি দখলের চেষ্টা করছে, এজন্য ফেনী আদালতে গত ২৮আগস্ট মামলা করেছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *