ফেনী প্রতিনিধি :
ফেনীর রাণীহাটে খালে উপর নির্মিত ৪০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।সোমবার সকালে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের উদ্বোধন করেন ফেনী জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজজামান।
: 2; widows: 2;”>এর আগে ফেনী সদর উপজেলার কাজীরবাগ ও মালীপুর মৌজায় কুমাড়িয়া (আই-আর ১৮সি) খালের পাড়ে ৫০টির বেশি অবৈধ দখলদারদের পানি উন্নয়ন বোর্ড চিহ্নিত করেছে জেলা প্রশাসন ।
এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ফেনী জেলা প্রশাসনের নেতৃত্ব অভিযানে অংশ নেন। এছাড়াও ফেনী পৌরসভার দখলকৃত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে।
সোমবার সকাল ১০ টা থেকে এই অভিযান শুরু হয়। রানীর হাটের পূর্ব এলাকা থেকে এই অভিযান শুরু হয়। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন ফেনী জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজজামান, ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জহির উদ্দিন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক পিকেএম এনামুল করিম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর (সার্কেল) আতোয়ার রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) সুজন চৌধুরী, ফেনী সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বিকম, ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন সুলতানা, জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার রাশেদুজ্জামান, নিয়তি রানী কৈরী, ফেনী সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মৌমিতা দাস। এর আগে ফেনীর রানীরহাট বাজারে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদে মানববন্ধনে অংশ নেন জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
or: #4c4c4c; line-height: 1.5;”>পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জহির উদ্দিন জানান, রানীর হাটের কুমড়িয়া খালের প্রায় এক কিলোমিটার অংশে ৫০টির বেশি স্থাপনা গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে প্রায় সব কটি স্থাপনায় অভিযানে উচ্ছেদ করা হচ্ছে। দুপুর পর্যন্ত ৪০ টির বেশি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
ফেনী জেলা প্রশাসক মো. ওয়াহিদুজজামান বলেন, নিয়ম অনুযায়ী খাল থেকে ১২ ফুট দূরে ভবন করতে হয়। কিন্তু এসব স্থাপনা তো তা অনুসরণ করেনি। উল্টো স্থাপনা নির্মাণের জন্য খালের জায়গা দখল করেছে। তাই এসব স্থাপনা ভেঙে ফেলা হচ্ছে। অভিযানের আগে দখলদারদের বার বার নোটিশ দেয়া হয়েছে, তারা কর্নপাত করেনি। জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ৩০০শটির বেশী অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। দখলদাররা যতই ক্ষমতাধর হোক না পার পাবে না।