মো.নাইম তালুকদার :
জন্মের পর থেকে তাকে কখনও বাস্তবে দেখিনি। কিন্তু শুনেছি তিনি এই সোনার বাংলার সিলেট বিভাগের হাওরের জেলা সুনামগঞ্জের কৃতিসন্তান পীর হাবিবুর রহমান । তাকে টিভির পর্দায় আর বিভিন্ন প্রত্র প্রত্রিকায় দেখেছি শুধু। কিন্তু কেন এই অধনের মনে তার জন্য এতো মায়া জন্মে। শ্রদ্ধেয় পীর হাবিব ভাইকে ঁতার ব্যাক্তিগত ফেসইবুকে আইডিতে তার লেখনীর প্রতি আবেগ আপ্লুত হয়ে বেয়াদবের মতো রিকুয়েস্ট পাঠিয়েছি। বার বার ফেইসবুকে প্রবেশ করলেই মনে হয় পীর ভাইয়ের কথা। তাহার মধুমাখা উক্তি আর উচিৎ লিখনরী স্বাদ নিতে বার বার পীর ভাইয়ের নাম অনুসন্ধান করে প্রবেশ করি ঁতাহার ফেইসবুক আইডিতে। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন পড়ি পীর ভাইয়ের লিখনীর জাদুর জালে বন্ধি হয়ে। যখন পীর ভাইয়ের লিখা দেখি বাংলাদেশ প্রতিদিনে মনটা বড়ে যায়। কি সুন্দর সুন্দর উক্তি আর রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। যোগ বিয়োগের মতো অংক কষে প্রতিটি কথায় কথায় ফলাফল মেলাতে হয় লিখনীতে। প্রতিটি কথায় কথায় দেশ ও দশের কল্যাণের স্বর বেজে উঠে। অসহায় আর নির্যাতিত মানুষের কথা বলে তার লিখার প্রধান মিশন।
আজ বিভিন্ন প্রত্রিকায় দেখেছি
সরকার আইন করেছে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮। এই আইনের ৩২ ধারা অনুসারে- সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের নথিপত্রের ছবি ও ভিডিও বিনা অনুমতিতে ধারন করলে, গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ১৪ বছর জেল হবে।
শ্রদ্ধেয় বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদতো বলেই দিয়েছেন, ‘আপনারা (সাংবাদিকরা) গণমাধ্যমে যেভাবে বিভিন্ন সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করেন, তাতে তাদের মান-ইজ্জত থাকে না। তাদের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়। তারা তো জনপ্রতিনিধি। তাই এগুলো ঠেকাতেই এ আইন করা হয়েছে।’ বাংলাদেশ হাজার মিডিয়া বাক্তিত্বরা আছেন সবাই নিরব। কিন্তু পীর ভাই একটু সুস্হ থাকলেই নিশ্চই একটা দাত বাঙ্গা জবাব ও সুন্দর সমাধান হতো।
তবে আমি আধম পীর ভাইয়ের প্রংসার করার নূন্যতম যোগ্যতা আম নেই, আমি শুধু আবেগে আর পীর ভাইয়ের প্রেমধরীয়া ডুব দিয়ে কিছু বললাম। আজ প্রায় চার পাচ দিন হয়ে গেল বাংলাদেশ প্রতিদিনের কলামে পীর ভাইয়ের কোন লিখা আসেনা। পাঠক প্রিয় অনলাইন পূর্ব পশ্চিম বিডি ডটকমে কোন লিখা আসেনা। মহ-দূচিন্তায় পড়ে গেলাম। পীর ভাইয়কে নিয়ে কি হলো পীর ভাইয়ের, এনিয়ে ভাবতে শুরু করি। আর বার বার মনে হয় পীর ভাইয়ের একটা উক্তি… হায়রে.. পক্ষে গেলে দুলাল না গেলে দালাল। হঠাৎ দেখতে প্রাই আমার প্রিয় সহ- কর্মী আজকের সুনামগঞ্জের স্টাফ রিপোর্টার সাংবাদিক আশিষ রহমানের ফেইসবুক পোষ্ট থেকে। চিন্তায় পড়ে যায় পীর ভাইয়ের শারিরিক অবেস্হার কথা শুনে। যার লিখনীর সমাজের চাকাকে পাল্টে দেয়, সেই হাতটা আজ একটু দুর্বল। যার দর্শনে পতন কুসংস্কার, অন্যায় অত্যচার। পরিবর্তন হয় সমাজের পট ভূমি। যার বিশ্লেষণ রাজনৈতির আগাম সতর্কতা বলে দেয়। সে মানুষ আজ অসুস্হ, ইহা খোদা তালার ইচ্ছা। প্রভু তোমার নিকট প্রাথনা প্রিয় পীর ভাইকে ভালো করে দিন।
লেখক -: সাংবাদিক :
নিজেস্ব প্রতিবেদক : বাংলার দর্পন ডটকম: