নিউজ ডেস্ক :
রাজশাহীর রাজনীতির মাঠে বইছে নির্বাচনী হাওয়া।চায়ের দোকানসহ বিভিন্ন আড্ডায়, অফিসে কিংবা বাড়িতে সবখানেই এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু রাজশাহী সিটির মেয়র নির্বাচন।রাজশাহীতে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হয়েছে দলের নগর সভাপতি এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনকে। জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এ এইচ এম কামারুজ্জামানের সন্তান লিটন গত নির্বাচনে পরাজিত হলেও ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করেন এবং নগরীর ব্যাপক উন্নয়ন করেন। এবারের নির্বাচনে দলকে জয় উপহার দিতে চান এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।
মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ২০১৩ সালের রাজশাহী সিটি নির্বাচনেজয় লাভ করে দায়িত্বে আসেন।
তবে নির্বাচন পরবর্তী সময় থেকেই নাশকতার কারণেকরামামলারকারণেস্বপদে ঠিকমতো বসতেই পারেননি বর্তমান মেয়র, ফলে নগরবাসীর উন্নয়নে সময়ও দিতে পারেননি।
ইতোমধ্যে লিটনের পক্ষে মাঠে নেমেছে তার কর্মী সমর্থকরা। স্থানীয় যুবকদের মাঝে দেখা দিয়েছে কর্মচাঞ্চল্য।এর পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে বৈঠকের মাধ্যমে নগরীর প্রতিটি পরিবারের নারী সদস্যদের ভোটে অংশ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরার মাধ্যমেও আ.লীগের প্রতি আকৃষ্ট করাতে চেষ্টা করে যাচ্ছেন কর্মীরা। অন্য সব প্রচারণা পদ্ধতি পুরাতন হলেও আওয়ামী লীগের এই মাঠ পর্যায়ে বৈঠকটি বেশ ফলপ্রসূ হবে বলে সংশ্লিষ্ট অনেকেই মনে করছেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, আমরা আগামী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে জয়ের আশা রাখি।দলীয় ভাবে আমাদের এই ঐক্য আমদেরকে জয়ের পথে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে। রাজশাহীর উন্নয়নে সিটি কর্পোরেশন জনগণ মনে করে খায়রুজ্জামান লিটনের কোন বিকল্প নেই। তার সময়ের উন্নয়নের চিত্র নগরবাসীর সামনেই রয়েছে।