মোঃ জাহিদুর রহমান তারিক, ঝিনাইদহঃ
শৈলকুপার লাঙ্গলবাঁধ বাজারে অবৈধ কারন্ট জালের ব্যবসা এখন জমজমাট ভাবে চললেও প্রশাসন রয়েছে নিরব ভৃমিকায়। মাগুরাা জেলার শ্রীপুর থানা ও ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা থানার শেষ প্রান্তে গড়াই নদীর তীর ঘেষে বিরাট এই ব্যবসায়ী প্রতিষ্টান লাঙ্গলবাঁধ বাজার টি গড়ে উঠেছে। বাজারটি দুই থানার সিমান্তে গড়ে উঠলে ও প্রসাশনিক ভাবে পুরো বাজার টি শ্রীপুর থানা পুলিশ নিয়ন্ত্রন করে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে বাজারের চুরি পট্টির অমৃল্য কুমার, চিত্র কুমার, আব্দুস সালাম, আব্দুল রশিদ, আব্দুল আলিফ.
মস্তোফা, জাহিদ হার্ডওয়াড ও জনতা ব্যাংকের নিচে জান্নাত হার্ডওয়াডে প্রকাশ্যে সরকারী আইন অমান্য করে দীর্ঘদিন ধরে তারা অবৈধকারেন্ট জালের ব্যবসা জমজমাট ভাবে চালিয়ে আসছে।প্রতিদিন রাজবাড়ি জেলার পাংশা, কালুখালী, বালিয়াকান্দী, কুষ্টিয়া জেলার খোকসা, কুমার খালী ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা ও মাগুড়া জেলার মুহাম্মদপুর , শ্রীপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকেরা এবাজারে জাল কিনতে আসে। অবৈধ এসব কারেন্ট জাল প্রতি একশ গ্রাম ৫শ থেকে ১৫শ টাকা দরে বিক্রি হয়ে হচ্ছে।
বাজারে কারেন্ট জাল কিনতে পাংশা থানার নাদুড়িয়া গ্রামের আব্দুর রহিম জানান আমি কসমেটিক্ধসঢ়;্র দোকান দার চিত্র কুমারের ঘর থেকে ১শ গ্রাম জাল ৭শ টাকায় ক্রয় করেছি।
এব্যাপারে গয়েশপুর ইউপির চেয়ারম্যান আঃ হালিম মোল্যা বলেন বাজারে কে কি বিক্রি করছে সেটা আমার জানা নেই। স্থানীয় মালিথীয়া ক্যাম্পের ইনচার্জ এস আই অমিত কুমার জানান বাজার টি যেহেতু শ্রীপুরের ভিতরে তাই আমার কিছু করনীয় নেই। তবে আমার ক্যাম্পের যদি কেউ এসব কাজে জড়িত থাকে তাহলে সব দায়িত্ব তার।
শ্রীপুর থানার দায়িত্বরত মৎস অফিসার মোঃ সোহাগ জানান খুব শিঘ্রই আমি ইউনও স্যারের সাথে আলোচনা করে বাজারে যারা ্ধসঢ়;ওই অবৈধ কারেন্ট জাল বিক্রির সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে গতবছরের ন্যায় এবারও অভিযান পরিচালনা করব। শ্রীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আলী আহম্মেদ মাসুদ জানান আমি এথানায় নতুন যোগদান করেছি আপনার কাছেই
প্রথম শুনলাম লাঙ্গলবাঁধ বাজারে অবৈধ কারেন্ট জাল বিক্রির কথা।
এ ব্যাপারে শ্রীপুর থানার নির্বাহী অফিসার ইয়াসীন কবির জানান যারা এইসব অবৈধ কারেন্ট জাল বিক্রির সাথে জড়িত তাদের নাম ঠিকানা আমাকে দেন আমি তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করব।